জীবনের কঠিন সময়গুলো কীভাবে মোকাবিলা করবেন?

একেকজনের সমস্যাও একেকরকম। শুধুমাত্র আপনার বা আমাদের নয়, পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের জীবনে কিন্তু এ ধরনের সমস্যা আসতে পারে, আসে, এবং আসবেই। পিছিয়ে গেলে বা হার মেনে নিলে সমস্যার সমাধান হবে না। সঠিক সমাধান প্রয়োজন সবার। আমাদের শিখতে হবে কীভাবে এই কঠিন সময়ের মোকাবেলা করতে হবে; নিজের স্নায়ু, শরীর, মস্তিষ্ক কীভাবে ঠান্ডা রেখে প্রতিটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

article

ভয়কে জয়ের কিছু উপায়

আমাদের জীবনের অনেক ইমোশন আছে, ভয় হল সব চাইতে বড় আর এটা আমাদের যেভাবে পেছনে টানে, সেই টান ছিঁড়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ। আজ আমরা শেয়ার করব এই অহেতুক-অযাচিত আতংককে কিভাবে আমরা দূর করব। কিভাবে ভয়ের ভ্রুকুটি কে অগাহ্য করে করে সামনে এগিয়ে যাব।

article

প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির খেরোখাতায় সহস্রাব্দ প্রজন্মের অবস্থান কোথায়?

প্রতিটি সমাজেই বহুকাল ধরে চলে আসা কিছু নির্ধারিত মাইলফলক থাকে। বাঙাল মুলুকে দীর্ঘকাল ধরে চলে আসা রীতিটা হচ্ছে ২৫ বছরের মাঝে বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করা, ২৮ বছরের মাঝে একটা সরকারি চাকরি জুটিয়ে নেওয়া, চাকরির বছরখানেকের মাঝেই বিয়েশাদির পর্বটা সম্পন্ন করে ৩০ এর মাঝেই অন্তত একটি সন্তান নিয়ে ফেলা। আর্থসামাজিক অবস্থান, ধর্মীয় মূল্যবোধ, লিঙ্গ ইত্যাদি ভেদে এই রীতির কিছুটা হেরফের হলেও মোটের ওপর ব্যাপারটা এরকমই থাকে। এখানে লক্ষণীয় বিষয় হলো প্রতিটি বিষয়কে একটি সময়ের বেড়াজালে বেঁধে ফেলার চর্চাটি। অর্থাৎ, ২৫ এর মাঝে স্নাতক সম্পন্ন না হওয়া, ২৮ এর মাঝে চাকরি অথবা ৩০ এর মাঝে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে না পারাটি সমাজের চোখে একটি বিশাল ব্যর্থতা হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।

article

একাকিত্বকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা বাণিজ্য

বর্তমানে নিঃসঙ্গতা বা একাকিত্বকে মহামারি হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য বিষয়ক আলোচনায় ধূমপান, স্থূলতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিংবা এইডসের মতো শারীরিক সমস্যাগুলোই গুরুত্ব পায়। বর্তমানে নিঃসঙ্গতার মতো মানসিক সমস্যাগুলো নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। একই সাথে একাকীত্বকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠছে বাণিজ্যও। কোভিড মহামারির লকডাউনের সময়টায় মানুষ আরো বেশি নিঃসঙ্গতা অনুভব করেছে পুরো বিশ্বজুড়েই। তবে কোভিডের আগে থেকেই এ মহামারি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ছিল, বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোতে।

article

কেন কর্মক্ষেত্রের সাফল্যে কঠোর পরিশ্রমই যথেষ্ট নয়

কঠোর পরিশ্রম সূচনা হিসেবে বেশ ভালো। ক্যারিয়ারের গোড়ার দিকে এটি অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করতে পারে আপনার নতুন চাকরিতে বা কর্মস্থলে থিতু হতে, নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে। কিন্তু, কঠোর পরিশ্রমই যথেষ্ট নয়, যদি আপনি চান সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে একদম সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে যেতে। অর্থাৎ, একজন নিছকই সাধারণ কর্মী থেকে নেতৃস্থানীয় পদে উত্তীর্ণ হতে।

article

মাল্টিটাস্কিং কি সত্যিই সৃজনশীলতার স্ফুরণ ঘটায়?

সম্প্রতি বেশ কিছু টিভি সিরিজে একটি দৃশ্যের অবতারণা অতি সাধারণ হয়ে পড়েছে। সিরিজের কোনো এক চরিত্র সন্তানকে স্কুলের জন্য রেডি করছে, সকালের নাস্তা বানাচ্ছে, কফির কাপে চুমুক দিচ্ছে। আবার একই সিরিজে অন্য একজন চরিত্র বিদেশী ক্রেতার ইমেইলের উত্তর দিচ্ছে, কল রিসিভ করে কথা বলছে, অফিসের জন্য রেডি হচ্ছে। এই সবগুলো কাজ চরিত্রগুলো একটার পর একটা ক্রমান্বয়ে না করে বরং একইসাথে করে চলেছে। মূলত তারা মাল্টিটাস্কিং করছে।

article

বিশ্বব্যাপী সিইওরা এত বেশি বেতন কেন পান?

ব্লুমবার্গের হিসেবমতে ২০২০ সালে বিশ্বের সর্বাধিক আয় করা তিনজন চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসাররা (সিইও) ছিলেন এলন মাস্ক, মাইক পাইকোজ, এবং ট্রেভর বেজডেক। তাদের বেতন ছিল যথাক্রমে ৬.৬৬ বিলিয়ন, ৫৬৮.৪ মিলিয়ন, এবং ৪৯৭.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিগত বেশ কয়েক বছর যাবত বিশ্বব্যাপী সিইওদের বেতন ক্রমশ বেড়েই চলেছে। পৃথিবীজুড়ে সিইওদের এহেন ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী বেতনের কারণ কী?

article

মাল্টিটাস্কিং: কর্মদক্ষতা বাড়ায়, না হারায়?

অফিসের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ফাইল দেখছেন, হঠাৎ করেই আপনার ফোনটা বেজে উঠল বেরসিক সুরে। ফোন হাতে নিয়ে দেখলেন, কলটা না ধরলেই নয়, তাই কলটা রিসিভ করলেন। ফাইলও দেখছেন, ফোনেও কথা চলছে। একসময় আপনি নিজেই অনুভব করতে শুরু করলেন, ফাইল হাতে নিয়ে বসে থাকাই সার- ফাইলের কাজও হচ্ছে না, অন্যদিকে ফাইলের টেনশনে ফোনে কথাটাও ঠিক প্রাণখুলে বলতে পারছেন না। মনে হচ্ছে, কত কাজ করছেন, আদতে কোনোটাই ঠিকমতো হচ্ছে না। 

article

সুস্থ মন, সুন্দর জীবন

কয়েকদিন যাবত জ্বর-সর্দি বা পেটে ব্যথায় ভুগলে আমরা একজন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হই, কিন্তু খুব বিষণ্ণ বা দুশ্চিন্তায় কাটানো দিনগুলোতে কখনো কি কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েছিলেন? উত্তরটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আসবে, “না”।

article

অতীতের সময়গুলো কেন বর্তমানের চেয়ে বেশি ভালো লাগে?

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম গানের মধ্যে যেমন আজকের কোনো যুবক প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পান, তেমনই অনেক বৃদ্ধও এর মাঝে তাদের অনুভূতি খুঁজে পান।

article

End of Articles

No More Articles to Load